Dr Subodh Biswas updated his FB status:
অগ্নিগর্ভে বাংলাদেশে সংখ্যালযু.....নতুন উদ্বাস্তু হবার সম্ভাবনা.... ..................................................................... যারা গভীর রাতে শতপুরুষের ভিটায় শেষের প্রনাম জানিয়ে এক অজানা অচেনা দেশের উদ্দ্যে পাড়িজমিয়েছিল জীবনের সুরক্ষার জন্য । সেই সুরক্ষিত ভারতে তারা উদ্বাস্তুর নুন্নতম অধিকারটুকু হারিয়েছে।এখন তাদের বলাহয় ঘুষপেটিয়া। সেই অমানবিক নাগরিকত্ব আইনের প্যাচকলে আসামের ডিটেনশন ক্যাম্পে চার বৎসবের নিস্পাপ শিশু নারকীয় যন্ত্রনা ভোগকরছে।এরকম অসংক্খ্য উদ্বাস্ুদের ঠিকানা আসামের ডিটেনশন ক্যাম্প। তারা যানেনা কোনদিন মুক্তিপাবেকিনা। ? যদিও নাগরিকত্ব নাগরিকত্ব সংশোধনের পথে, তথাপি আইনের অনেক ফোকর রয়েযাবে ।
বিশ্বের যেখানে মানবতা লঙ্গিত হয়,বাঙলার মানব দরদী লেখকগবেষক সমাজ কর্মীরা জেগে ওঠেন।তাদের কলম দিয়ে প্রতিবাদের ফুলকী ঝরে।কিন্তু আসামের নিস্পাপ দুধের শিশু কল্পনা বিশ্বাসকে নিয়ে কোন প্রতিকৃয়া নেই।সমস্ত লেখনি উদ্বাস্তুদের জন্য নিরব। মানবতা এখানে বধির।
যারা ওপারে রয়েগেছেন,তাদের অবস্থা কষাই ঘরের অবোলা জীব যন্তুর মতো। কবে,কে, কখন সুলিতে চড়বে কেউ জানেনা। প্রতি মুহুর্ত মৃত্য তাদের চোখের সামনে আনাগোনা করে।সম্প্রতি নিরিহ সংখ্যালঘুরা মানবতা বিরোধী অপশক্তির হাতে নির্মম ভাবে হত্যা হচ্ছেন। মা বোনদের সম্ভ্রম নিয়ে ঘৃন্ন খেলায় মেতেউঠেছেন সন্ত্রাসিরা। কোথায় গেলো ৭১ হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই....ভাষা আন্দোলনের মধুর স্মৃতি । সবই কালের অবর্তমানে অতীত ইতিহাস। উদ্বাস্তু লেখক বুদ্ধিজীবিরা মানবতা বাদ ও দলিত আন্দোলনের পক্ষে অনেক প্রসংশনীয় ভুমিকা রাখেন।আত্মজদের পাশে আমরা তাদের উপস্থিতি তেমন দেখতে পাচ্ছিনা। অন্যদিকে একটু চোঁখ ফিরালেই দেখতেপাই,কাশমিরের কয়েক লক্ষ পন্ডিতদের সুরক্ষার জন্য সারা বিশ্বের পন্ডিতরা আওয়াজ তুলছেন। শ্রীলঙ্কার এল টি টি বংশধরদের সুরক্ষার প্রতিবাদে দক্ষিন ভারতের নেতারা মন্ত্রীপরিষদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার দাবীতে দিল্লীর রাজপথ উওাল করছেন। অথচ যাদের সংগে আমাদের আত্মার সম্পর্ক,নাড়ীর সম্পর্ক,আমরা যদি তাদের পাশে নাদাড়াই, যদি অন্যায়ের প্রতিবাদ নাকরি,বাংলাদেশের প্রগতিশীল মানুষের হাত মজবুত না করি,আগামীতে আবার উদ্বাস্তুর ঢল নামবে। পশ্চিম বাঙলার আস্তাকুড়ে নর্দমার পাশে হবে তাদের হবে শেষ ঠিকানা
অগ্নিগর্ভে বাংলাদেশে সংখ্যালযু.....নতুন উদ্বাস্তু হবার সম্ভাবনা.... ..................................................................... যারা গভীর রাতে শতপুরুষের ভিটায় শেষের প্রনাম জানিয়ে এক অজানা অচেনা দেশের উদ্দ্যে পাড়িজমিয়েছিল জীবনের সুরক্ষার জন্য । সেই সুরক্ষিত ভারতে তারা উদ্বাস্তুর নুন্নতম অধিকারটুকু হারিয়েছে।এখন তাদের বলাহয় ঘুষপেটিয়া। সেই অমানবিক নাগরিকত্ব আইনের প্যাচকলে আসামের ডিটেনশন ক্যাম্পে চার বৎসবের নিস্পাপ শিশু নারকীয় যন্ত্রনা ভোগকরছে।এরকম অসংক্খ্য উদ্বাস্ুদের ঠিকানা আসামের ডিটেনশন ক্যাম্প। তারা যানেনা কোনদিন মুক্তিপাবেকিনা। ? যদিও নাগরিকত্ব নাগরিকত্ব সংশোধনের পথে, তথাপি আইনের অনেক ফোকর রয়েযাবে ।
বিশ্বের যেখানে মানবতা লঙ্গিত হয়,বাঙলার মানব দরদী লেখকগবেষক সমাজ কর্মীরা জেগে ওঠেন।তাদের কলম দিয়ে প্রতিবাদের ফুলকী ঝরে।কিন্তু আসামের নিস্পাপ দুধের শিশু কল্পনা বিশ্বাসকে নিয়ে কোন প্রতিকৃয়া নেই।সমস্ত লেখনি উদ্বাস্তুদের জন্য নিরব। মানবতা এখানে বধির।
যারা ওপারে রয়েগেছেন,তাদের অবস্থা কষাই ঘরের অবোলা জীব যন্তুর মতো। কবে,কে, কখন সুলিতে চড়বে কেউ জানেনা। প্রতি মুহুর্ত মৃত্য তাদের চোখের সামনে আনাগোনা করে।সম্প্রতি নিরিহ সংখ্যালঘুরা মানবতা বিরোধী অপশক্তির হাতে নির্মম ভাবে হত্যা হচ্ছেন। মা বোনদের সম্ভ্রম নিয়ে ঘৃন্ন খেলায় মেতেউঠেছেন সন্ত্রাসিরা। কোথায় গেলো ৭১ হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই....ভাষা আন্দোলনের মধুর স্মৃতি । সবই কালের অবর্তমানে অতীত ইতিহাস। উদ্বাস্তু লেখক বুদ্ধিজীবিরা মানবতা বাদ ও দলিত আন্দোলনের পক্ষে অনেক প্রসংশনীয় ভুমিকা রাখেন।আত্মজদের পাশে আমরা তাদের উপস্থিতি তেমন দেখতে পাচ্ছিনা। অন্যদিকে একটু চোঁখ ফিরালেই দেখতেপাই,কাশমিরের কয়েক লক্ষ পন্ডিতদের সুরক্ষার জন্য সারা বিশ্বের পন্ডিতরা আওয়াজ তুলছেন। শ্রীলঙ্কার এল টি টি বংশধরদের সুরক্ষার প্রতিবাদে দক্ষিন ভারতের নেতারা মন্ত্রীপরিষদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার দাবীতে দিল্লীর রাজপথ উওাল করছেন। অথচ যাদের সংগে আমাদের আত্মার সম্পর্ক,নাড়ীর সম্পর্ক,আমরা যদি তাদের পাশে নাদাড়াই, যদি অন্যায়ের প্রতিবাদ নাকরি,বাংলাদেশের প্রগতিশীল মানুষের হাত মজবুত না করি,আগামীতে আবার উদ্বাস্তুর ঢল নামবে। পশ্চিম বাঙলার আস্তাকুড়ে নর্দমার পাশে হবে তাদের হবে শেষ ঠিকানা
No comments:
Post a Comment