তাহলে কি চাষবাসের,চা বাগান ,কলকারখানার পর আইটি সেক্টরেও মৃত্যুমিছিল?আত্মঘাতী বাঙালি?
পলাশ বিশ্বাস
Wednesday, August 6, 2014
বেশ কিছুদিন আগে সুরের সম্রাজ্ঞী আশা ভোঁসলে একটি চমকপ্রদ সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন যে ভবিষত প্রজন্মের কোনো ভবিষত নেই
আইটে সর্বস্বান্ত দেশের ভবিষত
তিনি বলেছেন যাদের হাতে কম্প্যুটার,যারা কম্প্যুটার নিয়েই আছে তাঁরা ভবিষতে কিছুই করবে না
হিন্দীতে একটি দীর্ঘ লেখা লিখেছিলাম তখন
আউটসোর্সিং নির্ভর আইটিতে মন্দা চলছে,সব্বাই বলছেন
কিন্তি অটোমেশনে আইটিতে সাঢ়ে ষোলো আনা সর্বনাশ
রাতদিন সর্বক্ষনের ঙায়ার ফাযার চোখ কপালে মাইনের ঝাঁচ্যাক দিন ফুরিয়ে এসেছে
ভারতে উন্নয়নের দশ দিগন্ত কিন্তু আইটি নির্ভর
সেজ,হাব,ইন্ডাস্ট্রিয়্যাল করিডোর,স্মার্টসিটি থেকে বুলেট হীরক চতুর্ভুজে আইটি সর্বস্ব পিপিপি মডেল,তাণর পরই ডলারসংযুক্ত অর্থব্যবস্থা ভর করে আছে
ডলার একাধিপাত্যেরই রাজকার্যচলছে ধর্মোন্মাদী পদ্মপ্রলয়ন্কারি
তথ্যপ্রযুক্তির নামে আইটিতে সর্বব্যাপী ট্যাক্স হোলিডে
আবার আইটি নির্ভর বায়োমেট্রিক ডিজিটাল নাগরিকত্ব দেশ
গত পনেরো বছরে হাইস্কুল উচ্চমাধ্যমিকের পর ছাত্র ছাত্রীরা আইটি ছাঢ়া অন্যকিছু পড়ছেই না
সবাই কিন্তু বেসু,যাদবপুর,আইআইঠটি কিংবা আইএসাএমে পড়ছেন না
পাড়ায় পাড়াযপ্লেসমেন্ট নিশ্চিত বলে রমরমা আইটি কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,কোচিংএর
সরকারি নজরদারি নেই
বিনিযন্ত্রিত বিনিয়মিত আইটিতে কোটি কোটি ছেলে মেয়েদের ভবিষত
অথচ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসিংএর মধ্যে সুপার দক্ষ একটি আইটি ফাইন্যাল ইয়ারের ছাত্র ক্যাম্পাসিংএ যোগ দেবার পর হোস্টেলের ঘরে গিয়ে আত্মহত্যা করল,বড় বড় কাগজগুলি খবর পর্যন্ত করল না
বাঙালি ইলিশ ভাতের গন্ধে পুজো কার্ণিভালের প্রস্তুতিতে নিমগ্ন
সাধে কি বিখ্যাত বাঙাল স্যার নিরোদ সি টৌধুরি বলেছেনঃ
আত্মঘাতী বাঙালি
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ভারতবর্ষের গর্ব
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় তথ্যপ্রযুক্তির তীর্থস্থান
বিশ্ববিদ্যালয়ের সল্টলেক ক্যাম্পাসের হস্টেলের ঘর থেকে এক ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল। আইটি ফাইনাল ইয়ারের ওই ছাত্রের নাম মণীশ রঞ্জন। তাঁর বাড়ি বোকারোতে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর। মঙ্গলবার দুপুর দু’টো নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেল থেকে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই ছাত্র আত্মহত্যা করেছেন। যদিও মৃতের সহপাঠীদের দাবি, পছন্দমতো চাকরি না পেয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন মণীশ। এদিনই বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসিং চলছিল। এদিনের ক্যাম্পাসিংয়ে মণীশ যোগ দিয়েছিলেন কী না, তা নিয়ে মুখ খোলেননি রেজিস্ট্রার প্রদীপকুমার ঘোষ।
রেজিস্ট্রার এদিন বলেন, ‘আমরা যখনই ঘটনার খবর পাই, তখনই পুলিশকে জানাই। এর থেকে বেশি আর কিছু বলা সম্ভব নয়। তদন্তের অগ্রগতির খবর আমরা জানাতে পারলে সংবাদমাধ্যমকে জানাব।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই ছাত্র আত্মহত্যা করেছেন। যদিও মৃতের সহপাঠীদের দাবি, পছন্দমতো চাকরি না পেয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন মণীশ। এদিনই বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসিং চলছিল। এদিনের ক্যাম্পাসিংয়ে মণীশ যোগ দিয়েছিলেন কী না, তা নিয়ে মুখ খোলেননি রেজিস্ট্রার প্রদীপকুমার ঘোষ।
রেজিস্ট্রার এদিন বলেন, ‘আমরা যখনই ঘটনার খবর পাই, তখনই পুলিশকে জানাই। এর থেকে বেশি আর কিছু বলা সম্ভব নয়। তদন্তের অগ্রগতির খবর আমরা জানাতে পারলে সংবাদমাধ্যমকে জানাব।’
সেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হলেন এক পড়ুয়া। মৃতের নাম মণীশ রঞ্জন। মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর ঝুলন্ত শব উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকেন্ড ক্যাম্পাস অর্থাৎ সল্ট লেক ক্যাম্পাসের ইনফর্মেশন টেকনোলজি বিভাগের ওই পড়ুয়া কয়েকদিন ধরে খুবই হতাশ ছিলেন। ফাইনাল ইয়ারে পড়ছিলেন তিনি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটা চাকরি জোগাড় করতে হবে, এটা বলতেন বন্ধুদের। প্রথমে আমাজন ও পরে মাইক্রোসফট এসেছিল ক্যাম্পাসিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগ করতে। কিন্তু দু'টি কোম্পানির কেউই বাছাই করেনি মণীশ রঞ্জনকে। এতে তিনি মানসিকভাবে আরও ভেঙে পড়েন। মঙ্গলবার দুপুরে হস্টেলে নিজের ঘরে এসে দরজা বন্ধ করে দেন। পরে সহপাঠীরা এসে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে শব উদ্ধার করে।
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ হস্টেলে, উঠছে নানা প্রশ্ন
|এক ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়াল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় (সল্টলেক) ক্যাম্পাসে৷ মঙ্গলবার দুপুরে ক্যাম্পাস ইন্টারভিউ দিয়ে হস্টেলে নিজের ঘরে ফেরার পরেই তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অনুমান৷
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে অস্বাভাবিক মৃত্যু ছাত্রের
কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে অস্বাভাবিক মৃত্যু হল তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের ফাইনাল ইয়ারের এক ছাত্রের। পুলিসের অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন ওই ছাত্র। বিহারের বাসিন্দা ওই ছাত্রের নাম মনীশ রঞ্জন। আজ দুপুরে হস্টেলের ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর দেহ দেখতে পান তাঁর সহপাঠীরা।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছয় বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিস। স্থানীয় একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়ার পর ওই ছাত্রকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্সকেরা।
Related Stories
কিন্তু কেন আত্মঘাতী হতে গেলেন ফাইনাল ইয়ারের এই ছাত্র ? বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তির মতো সবচেয়ে সম্ভবনাময় বিভাগের একজন ছাত্র কেন এমন সিদ্ধান্ত নিতে যাবেন ? সহপাঠীদের একাংশ জানিয়েছেন, চাকরি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন মণীশ রঞ্জন। অন্য কয়েকজন সহপাঠীর বক্তব্য, শুক্রবার ইন্টারভিউতে সফল হতে পারেননি মণীশ রঞ্জন। তবে এদিন প্রথম সারির একটি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় ইন্টারভিউতে প্রথম ধাপে সফল হয়েছেন তিনি। তারপরেও কেন তাঁর এই পরিণতি, তা বুঝতে পারছেন না শোকস্তব্ধ সহপাঠীরা।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয
Jadavpur University
| |
স্থাপিত
|
১৯০৬:জাতীয় শিক্ষা পর্ষদ
১৯৫৫:যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
|
ধরন
|
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
|
অধ্যাপক শৌভিক ভট্টাচার্য্য
| |
অ্যাকাডেমিক স্টাফ
|
৮৫০ (প্রায়)
|
৫০০০ (প্রায়)
| |
৪০০০ (প্রায়)
| |
অবস্থান
| |
ক্যাম্পাস
|
যাদবপুর (নগরাঞ্চলীয় ; ৫৮ একর)
বিধাননগর (শহরতলীয়; ২৬ একর)
|
অনুমোদন
| |
যা.বি. (JU)
| |
ওয়েবসাইট
|
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (ইংরেজি: Jadavpur University) পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার অন্যতম প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় তথা ভারতের একটি অগ্রণী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। দক্ষিণ কলকাতারযাদবপুরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষাপ্রাঙ্গনটি অবস্থিত। দ্বিতীয় নবনির্মিত শিক্ষাপ্রাঙ্গনটি চালু হয়েছে কলকাতার পার্শ্ববর্তী বিধাননগরে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অফ সায়েন্স ও সেন্ট্রাল গ্লাস অ্যান্ড সেরামিকস রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর মতো অগ্রণী গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত।
পরিচ্ছেদসমূহ
অবস্থান[সম্পাদনা]
বিশ্ববিদ্যালয়টি রাজ্য সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত এবং এর প্রধান ক্যাম্পাস যাদবপুর-এ অবস্থিত।এটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতা শহরে অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
মূল নিবন্ধ: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস
প্রাঙ্গন[সম্পাদনা]
খ্যাতনামা শিক্ষক[সম্পাদনা]
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন -
- অমর্ত্য সেন (অর্থনীতি)
- বুদ্ধদেব বসু (তুলনামূলক সাহিত্য)
- অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত (তুলনামূলক সাহিত্য)
- শঙ্খ ঘোষ (বাংলা)
- নবনীতা দেবসেন (তুলনামূলক সাহিত্য)
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি নিয়ে সরকার-আপাইয়ের তরজা
|রাজ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানে পড়ুয়া ভর্তির বেহাল দশা নিয়ে সরকার ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের চাপানউতোর শুরু হয়েছে৷ রাজ্যের ১০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০ হাজার আসনের মধ্যে ৬৫ শতাংশই শূন্য রয়ে গিয়েছে৷
কাউন্সিলরের মেয়ের ঝুলন্ত দেহ, আরও দুই আত্মহত্যা মহানগরে
| এই সময়: সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত শহরের তিন প্রান্তে তিনটি পৃথক অপমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে৷ এর মধ্যে আমহার্স্ট স্ট্রিটে এক যুবতীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে মঙ্গলবার দুপুরে উত্তেজনা ছড়ায়৷
র্যাগিং-এর অভিযুক্তদের জেরা, কলেজ বদল ছাত্রীর
|আদিবাসী ছাত্রীকে র্যাগিংয়ে অভিযুক্ত মেদিনীপুর নরেন্দ্রলাল খান মহাবিদ্যালয়ের (গোপ কলেজ) সেকেন্ড ইয়ারের দুই ছাত্রী ও ভারপ্রাপ্ত হস্টেল সুপারকে মঙ্গলবার থানায় ডেকে দফায় দফায় জেরা করল পুলিশ৷
পুলিশ সুপারের কথাতেও আস্থা রাখতে পারছেন না জরিনা বিবি
|মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা৷ এমন অভিযোগ থানায় ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন লাভপুরে নিহত সিপিএম কর্মীদের ভাইয়েরা৷ নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন বলে পুলিশ প্রহরা চেয়েছিলেন৷
জরিমানা না পেয়ে দোকানে লুঠপাট
|তৃণমূল নেতাদের অবাধ্য হওয়ার মাসুল গুনলেন দুর্গাপুরের এক দোকানদার৷ মুদি দোকানের ওই মালিককে সালিশি সভায় ডেকে তৃণমূল নেতারা ত্রিশ হাজার টাকা জরিমানা করেছিলেন বলে অভিযোগ৷
উধাও হওয়ার তিন দিন পর রোগী উদ্ধার লিফটের গর্তে
|হাসপাতালের বিছানা থেকে নিখোঁজ হওয়ার তিনদিন পর রোগীর হদিস মিলল লিফট নির্মাণের জন্য খোঁড়া ৪০ ফুট গভীর গর্তে৷ পা ভাঙা ও গুরুতর জখম অবস্থাতে প্রায় ৭২ ঘণ্টা সেখানে পড়ে থাকলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁর খোঁজ পাওয়ার জন্য কার্যকর কোন ব্যবস্থাই নেননি৷
বাবা-মাকে খুঁজে পেলেও ভাতের অনিশ্চয়তায় মনো ভালো নেই রথুর
|বাড়ি ফিরে খুশি হলেও উচ্ছ্বসিত নয় রথু৷ বছর ১২-র রথু মানে রথু সিং সর্দার ওর বয়সী অন্য ছেলেদের মতো তেমন চটপটে নয়৷ গ্রামবাসীরা বলে হাবা৷ শহুরে ভাষায় মানসিক প্রতিবন্ধী৷ লোকে যা বলে বলুক, রথু বুঝতে পারছে বাবা-মার দেখা মিললেও ফের আধপেটা খেয়ে থাকতে হবে তাকে৷
উদ্যোগপতি বানাতে রাস্তায় নামবেন সরকারি অফিসাররা
|শুধু উদ্যোগ নয়, উদ্যোগপতি তৈরির দায়িত্বও নিচ্ছে রাজ্য সরকার৷ এর জন্য সেলসম্যানদের মতো ৫০০ জন অফিসারকে রীতিমতো টার্গেট বেঁধে দেওয়া হয়েছে৷
মমতার ফেয়ার প্রাইসে উপকৃত ৭৫ লক্ষ মানুষ
|মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর কিছুদিনের মধ্যে মানুষকে সস্তায় ওষুধ কেনার সুবিধা করে দিতে সরকারি হাসপাতালেই নায্য মূল্যের ওষুধের দোকান খোলার সিদ্ধান্ত নেয়৷ ওই সব দোকানে ৫৫ থেকে ৬৮ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় মিলছে৷
ক্রেতাসুরক্ষায় চিঠির ঢলে স্পষ্ট বেআইনি লগ্নি সংস্থার রমরমা
|সারদা-কাণ্ডের পর রাজ্যে বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলির রমরমা অনেকটা ধাক্কা খেলেও ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের অধিকারিকদের দেখলে তা বোঝার উপায় নেই৷ প্রতিদিনই ওই দপ্তরে প্রতারিত আমানতকারীদের একাধিক অভিযোগ জমা পড়ছে৷
রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহণ সংস্থার পরিষেবা এলাকায় বদল, আন্দোলনে কর্মীরা
|বহু দশক ধরে বৃহত্তর কলকাতায় গণপরিবহণের কাজ করার পর এ বার কলকাতা ট্রামওয়েজ কোম্পানি (সিটিসি) বাস চালাতে চলেছে উত্তর ২৪ পরগনার প্রত্যন্ত হাবড়া, এমনকি আরও দূরের জেলা নদিয়ায়৷
চাচা চৌধুরী, সাবুরা আর হেঁটে-চলে কথা বলবে না
|ক্যান্সারের সঙ্গে দীর্ঘকালের লড়াই শেষ করলেন চাচা চৌধুরীর স্রষ্টা প্রাণ। মঙ্গলবার রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই বিখ্যাত কার্টুনিস্ট। গত ১০ দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। আইসিইউ-তে চিকিত্সা করা হচ্ছিল তাঁর।
পশুপথিনাথ মন্দিরে নমোর পুজোয় তোপ বিরোধীদের
|নেপালে গিয়ে পশুপতিনাথ মন্দিরে পুজো দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সহ-বিজেপিকে কোণঠাসা করতে চেয়েছিল তৃণমূল এবং কংগ্রেস৷ তবে, শেষ পর্যন্ত তাঁদের সেই প্রচেষ্টা মাঠে মারা গেল৷
প্রিলি হোক বাইশ ভাষায়, নয়া দাবি
|ইউপিএসসি নিয়ে লড়াইয়ে মূল ভূমিকা পালন করার ব্যাপারে হিন্দি বলয়ের দলগুলিকে পিছনে ফেলে দিল আঞ্চলিক দলগুলির লড়াই৷
অচলাবস্থায় বিরক্ত সুপ্রিম কোর্ট
|অনেক টালবাহানা হল, এ বার এক মাসের মধ্যে সমাধান করতেই হবে দিল্লি বিধানসভা জটের৷ মঙ্গলবার দ্ব্যর্থহীন ভাষায় রাজধানীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল নাজিব জঙকে এই নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট৷
বিহারে বন্যা সতর্কতা প্রত্যাহারের চিন্তা
|সঙ্কোশি নদীতে জমে থাকা জল নেপালের তরফে নিয়ন্ত্রিত ভাবে ছাড়ার আশ্বাস পেয়ে তিনটি জেলা থেকে বাসিন্দাদের সরানো স্থগিত রাখল বিহার প্রশাসন৷ বন্যা সতর্কতা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে৷
বিমা বিল নিয়ে রাজ্যসভায় ফের বিরোধী-সরকার দ্বন্দ্ব
|বিমা বিল নিয়ে সরকার বনাম বিরোধীদের নাটকীয় লড়াইয়ের সাক্ষী থাকল রাজ্যসভা৷ মঙ্গলবারই ফের রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হামিদ আনসারির কাছে একটি নোটিস জমা দিয়েছে কংগ্রেস৷
শিশুর দুধের বোতল বাতিল করছে কেন্দ্র
|শিশুদের দুধ খাওয়ানোর জন্য বাজার চলতি যে-সব ফিডিং বোতল ব্যবহার হচ্ছে, তাতে ঘাপটি মেরে আছে মারণ রোগের বীজ৷ যে দুধকে ভাবা হচ্ছে অমৃত, বোতলের যৌগের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাই হয়ে উঠছে গরল৷
রাজু বন গয়ে জেন্টলম্যান
|রাজুর বর্তমান ঠিকানা ভারতের হাতি সংরক্ষণ কেন্দ্র, মথুরা।। এত বছর ধরে বন্দি থাকার পর এই সংরক্ষণালয়ে খুঁজে পেয়েছে মুক্তির স্বাদ। সকলের চোখের মণি রাজু পেয়েছে পাঁচ সঙ্গিনীকেও
ডব্লুটিও চুক্তি নিয়ে ভারতের পাশে দাঁড়াল রাষ্ট্রপুঞ্জ সংস্থা
|অন্য দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির চেয়ে নিজের দেশের লোকদের খাবারের বন্দোবস্ত করা অনেক বেশি জরুরি৷ এই যুক্তি দিয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা বা ডব্লুটিওর চুক্তিতে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন জানাল রাষ্ট্রপুঞ্জের কৃষি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান৷
সাড়ে চার কোটি সিম কার্ড গ্রাহকের পরিচয় তথ্য নেই
|টেলিকম দপ্তর এবং নিয়ন্ত্রকের কড়া বার্তা থাকলেও টেলিকম সংস্থাগুলির এই ঢিলেমি প্রকাশ করেছে কম্পট্রলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)৷ সিএজির রিপোর্ট বলছে, দেশে ৪.৫৯ কোটি সিম কার্ড ব্যবহারকারীর কোনও পাত্তা নেই৷
आईटी में खुदकशी
पलाश विश्वास
फोटोः एबीपी आनंद बांग्ला से साभार
आज कम से कम इस वक्त लिखने का मन मिजाज नहीं है।मौसम इधर रिस रहा है लगातार।मानसून नहीं है और न मूसलाधार लेकिन आसमान रुक रुककर रिस रहा है।अभी धूप तो अभी बरसात।
अबकी दफा सावन में बंगाल में शिवभक्तों की तादाद में भारी इजाफा हुआ है।दक्षिणेश्वर विद्यासागर सेतु आखिरी सोमवार को,उससे पहले और बाद में कांवड़ियों के कब्जे में हैं।
शिवभक्तों की यह सारी जमात डायरेक्ट शिव के मत्थ जलाभिषेक कर रही हो,ऐसा भी नहीं।लोकनाथ बाबा से लेकर तारकेश्वर बाबा का प्रबल प्रताप भंग गांजा और अन्यतेर द्रव्यों के जश्नी उफान के साथ पूरे सबब पर रहा है।
इसी के मध्य तारकेश्वर में बड़ा हादसा तो टल गया।ट्रेन के ओवरहेड तार टूटने से स्पार्किंग से भगदड़ मची लेकिन मरा सिर्फ एक ही है।कुंभ हादसे जैसी बात नहीं है और न सावन में सुरक्षा इंतजाम पर किसी खामी कि कहीं चर्चा हो रही है।
खबर भी लेग स्पिन की तरह देर से ब्रेक हुई।
आज कोलकाता जाना हुआ,जो मैं बेहद कम जाता हूं।उमस में बुरा हाल और इसी के मध्य एक जरूरी बैठक में सेक्टर वाइज जनजागरण के फौरी कार्यक्रम पर घंटों चर्चा करके छह बजे तक लौटे तो स्थानीय खबर की नब्ज पकड़ने के लिए बांग्ला चैनल के दरवज्जे खटखटाये तो अचंभित करने वाली खबर कि बंगाल में आईटी में खुदकशी।
जादवपुर विश्वविद्यालय जो बेसू के साथ बंगाल में आईटी शिक्षा का प्राचीनतम संस्था होने के साथ ही भारतीय विश्वविद्यालयों में जिनकी अकादमिक साख अब भी बनी हुई है,में अन्यतम है,के एक आईटी छात्र ने बार बार कैंपसिंग में बड़ी नौकरी हासिल करने का लक्ष्य न मिलने पर खुदकशी कर ली।
মঙ্গলবার সকাল থেকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সল্টলেক ক্যাম্পাস সরগরম৷ কাউন্সেলিংয়ের জন্য একাধিক নামজাদা সংস্থার ভিড়৷ ব্যস্ততা৷ কিন্তু, তার মধ্যেই আচমকা ছন্দপতন৷
খোঁজ নেই আইটি ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র মণীশ রঞ্জনের৷ ঘণ্টা দুয়েক আগেও এক নামজাদা বহুজাতিক সংস্থার কাউন্সেলিংয়ের প্রথম রাউন্ডে হাজির ছিলেন তিনি৷ তারপর থেকে কেউ তাঁকে দেখেনি৷ কয়েকজন সহপাঠী ছুটে যান হস্টেলে মণীশের ঘরে৷ ঘর তখন ভিতর থেকে বন্ধ৷ বারবার ধাক্কাতেও মেলেনি কোনও সাড়া৷ অবশেষে ভাঙা হয় দরজা৷ ভিতর থেকে উদ্ধার হয় মণীশের ঝুলন্ত দেহ৷
मंगलवार क सुबह जादवपुर कैंपस में कैंपसिंग का हाट लगा था।तमाम बड़ी ब्रांडेड कंपनियां रिक्रूटिंग कर रही थीं।हर कहीं चहल पहल। इससे पहली रात हाईवे संलग्न पूल साइड पार्टी के जश्न में जैसा हुआ,उसी तरह एक आकस्मिक मौत ने रिक्रूटिंग उत्सव और किसी किसो को मिलती लखटकिया रोजगार का मजा किरकिरा कर दिया।
दो घंटे पहले भी एक नामी बहुराष्ठ्रीय संस्था की काउंसिलिंग के पहले राउंड में जो हाजिर रहा ,उसकी गैरहाजिरी पर लोग चौंके और पता लगाने हास्टल में जब उसके कुछेक सहपाठी उसके कमरे तक पहुंचे,तब तक देरी हो चुकी थी।
उसके कमरे का दरवाजा भीतर से बंद था।दरवाजा बार बार धकियाने पर जवाब नहीं आया तो तोड़ डाला दरवाजा।
भीतर सीलिंग से लटक रही थी आईटी फाइनल ईयर के छात्र मनीश रंजन की युबा स्वप्नभंगी लाश।
हालांकि आधिकारिक तौर पर इस आत्महत्या का कारण कैंपसिंग में विफलता होने का कंडन किया जा रहा है लेकिन अधिकारी समूह इसी सफाई बयान के साथ बंगाल और बाकी देश में आईटी में मंदी का मातम भी नत्थी कर रहे हैं।
हमने तो आपको आशा भोंसले जी के उस साक्षात्कार का भी ब्योरा दिया है कि जिसमें उन्होंने कहा है कि आज के बच्चे कुछ भी नहीं कर सकते क्योंकि उन्हें कंप्यूटर के अलावा कुछ भी नहीं आता।
बरसों पहले अक्षर पर्व में मेरी कविता ई अभिमन्यु प्रकाशित हुई तो आदरणीय ललित सुरजन के अलावा किसी ने नोटिस नहीं लिया।वह कविता अब भी मेरे अंतःस्थल पर दर्ज है कोई चाहें तो चीरकर निकाल लें।
गौरतलब है कि कैंपसिंग सिर्फ चुनिंदा प्रतिष्ठानों में होती है,आईटी सिखाने वाली दुकानों में सर्वत्र नहीं और इन्हीं दुकानों में हाईस्कूल और इंटर पास करने के बाद अब समूची युवा पीढ़ी कतारबद्ध है।
मां बाप की गाढ़ी कमाई और कारोबारियों की जमा पूंजी और किसानों की जमीन भी इस हायर फायर के धूमधड़ाके की चकाचौंध में स्वाहा हो रही हैं।
हाल ही में सविता की खास सहेली एक डाक्टरनी आयीं अपने घर और वे बेहद दुःखी कि उनके इकलौते बेटे की कैंपस कैरियर में कोई रुचि नहीं है और उसकी दिलचस्पियां अकादमिक हैं और वह उन जनसरोकारों से दिनरात परेशान रहता है,जिनसे उसके वर्ग का कोई लेना देना नहीं है।
मैंने उन्हें भरसक समझाने की कोशिश की कि ऐसे बच्चे पर हमें तो गर्व होना चाहिए और उसके भविष्य को लेकर आश्वस्त भी होना चाहिए कि वह ज्ञान की खोज में लगा है अब भी।उसका ज्ञान उसे तकनीक की मौत से बचायेगा जरुर।ऐसे बच्चे ही बचेंगे और न सिर्फ बचेंगे बल्कि देश दुनिया को बचायेंगे।
मुझे नहीं मालूम कि मैं उन्हें सांत्वना दो रहा था या खुद को सांत्वना दे रहा था।
अब गौर करे तो पायेेंगे कि 2008 की महामंदी से काफी पहले से इक्कीसवीं की दस्तक शुरु होते न होते हमारे बच्चों ने नई सदी में आईटी के अलावा कहीं रुख किया ही नहीं है।
वैसे ही आईटी सेक्टर पर गहराते संकट के बादल और अकादमिक शिक्षा का सत्यानाश करके पूरी युवा पीढ़ी को तकनीक दक्ष हायर फायर चौबीसों घंटे के श्रम में तब्दील कर देने की नालोज इकानामी के बूमरैंग होने की चर्चा होने की उम्मीद कम है।
चर्चा हो रही है आउटसर्सिंग की लगातार,चर्चा हो रही है निजता के अधिकार के उल्लंघन के साथ बायोमेट्रिक डिजिटल नागरिकता निगरानी आधार असंवैधानिक अमानवीय आईटी दुधारु गाय की।
और चर्चा हो रही है
सेज जैसी टैक्स होलीडे कंटीन्यू करने की।
आईटी शिक्षा के विनियंत्रण और विनियमन पर अभी कोई चर्चा नहीं है।
आईटी सेक्टर के गली मोहल्ला लेबल धूमधड़ाके के जरिये रोजगार संकट के बारे में कोई चर्चा फिलहाल होने की संभावना नहीं है।क्योंकि आत्महत्याओं की खबरें अभी बनी ही नहीं हैं।
इसके बजाय आउटसोर्सिंग बंद होने के बावजूद कैैंपस रिक्रूटिंग और कामयाब बच्चों की हैरतअंगेज वेतनमान पर सोसाइटी में मां बाप की ऊंची नाक की चर्चा खूब हो रही है।
विदेशी प्रत्यक्ष निवेश,अबाध पूंजी,विनिवेश,विनियमन,विनियंत्रण और पीपीपी गुजराती माडल के मुताबिक औद्योगीकरण के नाम पर जो अंधाधुंध सेज महासेज गलियारा स्मार्ट सिटी बुलेट चतुर्भुज का देहात उखाड़ो शहर बसाओ देश बेचो क्विकर पर अभियान है धर्मोन्मादी और कारपोरेट और इसे हासिल करने के लिए नागरिकता बायोमेट्रिक डिजिटल आधार,उसका मूलाधार तकनीकी क्रांति है और तकनीकी क्रांति का एपीसेंटर आईटी है।
और तकनीकी क्रांति का अंतिम मकसद है श्रम कानूनों का सफाया।
और तकनीकी क्रांति का अंतिम मकसद है श्रम का सफाया।
और तकनीकी क्रांति का अंतिम मकसद है आटोमेशन और आटोमेशन और आटमेशन।
और तकनीकी क्रांति का अंतिम मकसद है छंटनी छंटनी और छंटनी।
इसीसे रोजगार के खात्मे के मद्य,स्वप्नभंगमध्ये मुनाफावसूली बरोबर।
बहरहाल रंगबिरंगे कारपोरेट राज में डालर नत्थी जर्मन मुद्रा नत्थी दूसरे विश्वयुद्द से पहले की मार्कमानक वाली अर्थव्यवस्थाओं की दशा को अभिशप्त भारतीय अर्थव्यवस्था में कृषि उपज या औद्योगिक उत्पादन से न्तथी नहीं, नहीं विकास दर अब तकनीकी क्रांति निर्भर है।
सद्दाम हुसैन की चली नहीं।तेल का कारोबार का माध्यम अब भी डालर है और यूरो की वकालत करने वाला सद्दाम मारा गया।क्योंकि सोवियत तब गोर्बच्योव का था। न लेनिन का और न स्टालिन का।और इंदिरा का अवसान चुका था।
कोई जरुरी नहीं कि हर बार सद्दाम मारा जायेगा और हर बार तबाह होता रहेगा मध्यपूर्व।यह तेलयुद्द स्वाहा कर सकता है डालर को भी और तेल की आग में झुलस सकती है डालरनत्थी अर्थव्यवस्था भी।
हम तो बार बार झुलसते रहते हैं और एसिडवर्षा तो हमारी पुरुषतांत्रिक सनातन संस्कृति है ही।
न डालर वर्चस्व शाश्वत है। जर्मन ग्रीक,ब्रिटिश,स्पानी,पुर्तगीज.डैनिश,जापानी, फ्रांसीसी,रोमन साम्राज्यों काइतिहास बताता है कि साम्राज्यवाद का अंत होकर रहता हैऔर साम्राज्यवाद से नत्ती अर्थव्यवस्था और उत्पादनप्रणाली की मौत भी अपरिहार्य है।
आईटी अब अमेरिका डालर से नत्थी मुक्तबाजारी उत्पादन प्रणाली है और नागरिकता भी।इस त्रासदी को समझने की दृष्टि हालांकि दाता ने दी नहीं है।करोड़ों हाथ हैं लेकिन आंखें दो चार भी नहीं।
शिक्षित अशिक्षित या अर्धशिक्षित खास फर्क पड़ता नहीं है।
फर्क है दक्ष और अदक्ष का।
अब आटोमेशन और रोबोटिक्स के चमत्रकारी सर्वव्यापी असर के वास्ते फर्क है अति दक्ष और सुपर डुपर दक्ष के बीच।
अति दक्ष के लिए भी रोजगार नहीं है।
जैसा कि जादवपुर परिघटना का तात्पर्य है।
हाय हाय हाहाकार उस अति दक्ष तबके के स्वप्नभंग को लेकर है।
जो अदक्ष है और जो दक्ष भी हैं,उस आम जमात के थोक बेरोजगार स्टेटस का कोई सीवी कहीं बन नहीं रहा है।
श्रम कानूनों औक टैक्सों के दायरे से बाहर आुटसोर्सिंग निर्भर आईटी को भारतीय शिक्षा व्यवस्था की सर्वोच्च प्राथमिकता बनाकर हम अपने बच्चों की मौत का सामान ही बनाते रहे हैं,ऐसा मैंने पहले भी लिखा है।हाल ही में लिखा है।
किसानों की थोक आत्महत्याएं,अविराम बंद हो रही औद्योगिक उत्पादन मैन्युफैक्चरिंग इकाइयों,कुटीरउद्योंगों, चायबागानों और जल जंगल जनजमीन से बेदखल आदिवासी भूगोल में मृत्युजुलूसों की चर्चा अब भी सिलसिलेवार शुरु नहीं हुई है।
सीसैट धूम के मध्य जादवपुर की यह असमय मौत राष्ट्रीयसुर्खी बनेगी,इसके आसार कम हैं।
कल ही फ्रेंडशिप स्विमिंग पूल पार्टी में एक युवती के डूब जाने की खबर दिन भर सुर्कियों में थी जो अब गायब है।
रैव पार्टियों में धरपकड़ की खबरें जितनी तेजी से आती हैं,गायब हो जाती हैं।
राजनीति के अलावा अब इस देश में कोई खबर बनती ही नहीं है।
हम कायदे से यह भी नहीं जानते कि कोयंबटुर,भुवनेश्वर,बेंगलुर,पुणे जैसी तेजी सेउभर रही सिलिकनसिटीज की नींव में मची हलचल के ताजा हाल क्या हैं।
हम अभिभावक भी नहीं जानते कि जिनकी कामयाबी के लिए हम जान जिगर कुर्बान कर रहे हैं,उनके ख्वाबों के हाल हकीकत की क्या दशा दिशा है।
जादवपुर जैसी खुदकशी कहीं और हुई या नहीं,हम नहीं जानते।बाकी देश भी नहीं जनता।
हमें पल पल मरती नदियों,घाटियों,जमीन और जंगल की मौत का अहसास कब होता है।
हमें पल पल पिघलते ग्लेशियरों की खबर कब होती है।
हमें पल पल सूखते समुंदर में फट रहे ज्वालामुखियों की आंच कब महसूस होती है।
हम किरचों में बिखर रहे देश के हरे जख्मों से रिसते खून को कब देख रहे होते हैं।
आप मुझे पढ़ते हों तो याद होगा कि मैंने कुछ समयपहले चर्चा की थी कि अब अगला मृत्यु जुलूस आईटी से निकलेगा।
जादवपुर की अकेली घटना के आधार पर हम फिलहाल कह नहीं सकते कि वह जुलूस निकलने ही लगा है।
लेकिन पत्रकार हूं।सबसे पहले बुरी खबरे देवने की जन्मजात आदत हैं और दशकों से हम अच्छी खबरों के मोहताज हैं।हांलाकि मीडिया के फील गुड और विकास कामसूत्र मय में दिलोदिमाग पर पहले की तरह बुरी से बुरी खबर का कोई असर होता नहीं है।
आपदाएं निरंतर हैं।
विपदाएं अनंत।
दुर्घटनाें पल पल।
गृहयुद्ध हर कहीं।
सुर्खियों में हत्या और बलात्कार मूसलाधार।
घोटालों का पर्दापाश रोज रोज।
विश्वव्यापी रक्तपात रोज रोज।
टैब का अनंतजीबी मैमोरी कैसे हो मानव मस्तिष्क का सवाल यह भी।
मनुष्य अब वायरस जैसे हैं,जिनपर कोई औषधि,प्रतिषेधक या प्रतिरोधक काम नहीं करते।
No comments:
Post a Comment