Thursday 30 June 2016

আমরা (উত্বাস্তরা) নির্যাতন ও অত্যাচার সইবার জন্যই জন্মেছি ! ধন্যবাদ।


Binoy Biswas


নমঃকার প্রিয় বন্ধুবর, সমাজদরদী শ্রীঅনিল রায় বাবুর অনুরোধে একটি উত্বাস্ত গ্রাম পরিদর্শনে ছিলাম । গ্রামের নাম বৈদনাথপুর,নাকাশীপারা থানার মাঝের গ্রাম অঞ্চলে, পাশে মধুপুর গ্রাম ,জনবসতি আনুমানিক 345টি পরিবার ।গায়ের মা মাটি মানুষের কথায় বার বার মনে হয়েছে, আমি বোধহয় ভুল করে বাংলাদেশে বা পাকিস্তানে ডুকে পরেছি । গোসাইদাস মহাশয় জলভরা চোখে বললো মুসলমানের অত্যাচারে সর্বহারা হয়ে রাতের অন্ধকারে শাতপুরুষের ভীটেবাড়ি ফেলে এদেশে ঠাই নিয়েও নির্যান ওঅপমানের হাত থেকে মুওি পেলামনা ।গ্রামের সুবল রায়,বিনয় দাস,অজিত সরকার, মাস্টার বাবু আশিস ঘোষ ,মহাশয়ের প্রতিবেদনায় মনে হয়েছে আমরা (উত্বাস্তরা) নির্যাতন ও অত্যাচার সইবার জন্যই জন্মেছি ! ধন্যবাদ।


Robin Das नमस्कार मित्रों, कोलीकाता के वामनगाछी के वलाका भवन मे 26 जून2016 को दिन भर की समीक्षा बैठक मे 19 प्रदेश के 156 कार्यकर्ताओ ने भाग लिये एवं बंगाली समाज के विकास के लिए प्रशिक्षण शिविर के आयोजन पर जोर दिया गया।


Robin Das added 6 new photos.
नमस्कार मित्रों, कोलीकाता के वामनगाछी के वलाका भवन मे 26 जून2016 को दिन भर की समीक्षा बैठक मे 19 प्रदेश के 156 कार्यकर्ताओ ने भाग लिये एवं बंगाली समाज के विकास के लिए प्रशिक्षण शिविर के आयोजन पर जोर दिया गया।

Robin Das নমস্কার বন্ধুগণ, নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির সর্ব ভারতীয় কর্মকর্তা অধিবেশনে, ক্যাডার ক্যাম্পের ব্যাবস্থার জন্য নির্ণয় নেওয়া হল।

Protest in Assam against minority persecution in Bangladesh!

মা ও মেয়েকে একসাথে ধর্ষন করা হল বাংলাদেশের পুটুয়াখালী জেলাতে। ঘর্ষনের বিবরন শুনে হয়ত আপনি নিশ্তব্ধ হয়ে যাবেন কিন্তু ঠীক এইভাবেই চলছে বাংলার হিন্দু মা-মেয়েদের উপর অমানবিক অত্যাচার। আজ কই মানবতা?? আজ কই সেকুর দল?? আজ কই মানবতার ডাক?? হে ঘুমন্ত হিন্দু জাতি আর কত মা বোনের ধর্ষন হলে তুমি জাগবে !!! প্রতিবাদ করবে???? যদি হিন্দুর বিন্দুমাত্র রক্ত আপনার মাঝে থাকে তবে শেয়ার করে প্রতিবাদের ঝর তুলুন।

মা ও মেয়েকে একসাথে ধর্ষন করা হল বাংলাদেশের পুটুয়াখালী জেলাতে। ঘর্ষনের বিবরন শুনে হয়ত আপনি নিশ্তব্ধ হয়ে যাবেন কিন্তু ঠীক এইভাবেই চলছে বাংলার হিন্দু মা-মেয়েদের উপর অমানবিক অত্যাচার। আজ কই মানবতা?? আজ কই সেকুর দল?? আজ কই মানবতার ডাক?? হে ঘুমন্ত হিন্দু জাতি আর কত মা বোনের ধর্ষন হলে তুমি জাগবে !!! প্রতিবাদ করবে????
যদি হিন্দুর বিন্দুমাত্র রক্ত আপনার মাঝে থাকে তবে শেয়ার করে প্রতিবাদের ঝর তুলুন।
Religious minority mother and dautghter gang raped at Patuakhali in Bangladesh
video link: https://www.facebook.com/rabindra.ghosh.12/videos/1154951357859176/



Subodh Biswas ভারতের বংশধরদের প্রতিবাদ কই। আমরা ভারতে এসে সবাই কি লোকদেখানো সেকুলার হয়ে গেলাম। না আমাদের কাপুরুষতা।

ভারতের বংশধরদের প্রতিবাদ কই। আমরা ভারতে এসে সবাই কি লোকদেখানো সেকুলার হয়ে গেলাম। না আমাদের কাপুরুষতা।
বাংলাদেশ হিন্দু বীর যুব সংঘ added 4 new photos — with Ziauddin Haider Faiaz.
অসাধারণ!! বিশ্ব বিবেক আজ আমাদের পাশে!! বাংলাদেশে চলমান সংখ্যাললঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে লন্ডনে হয়ে গেলো বিক্ষোভ সমাবেশ, এতে প্রবাসী বাঙালীরা ছাড়াও বহু বিদেশি বন্ধু যোগ দিয়েছিলেন।।

২৬ জুন বামনগাছি (বারাসাত) নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু স সমিতির সভায় শহীদ মাষ্টার দা সূর্যসেনের পৈত্র প্রফেসর রাজা সেন

২৬ জুন বামনগাছি (বারাসাত) নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু স সমিতির সভায় শহীদ মাষ্টার দা সূর্যসেনের পৈত্র প্রফেসর রাজা সেন

বামনগাছি,বারাসাত সভায় বক্তব্য রাখছেন ডা আর এন দাস।উওর প্রদেশ কমিটির সভাপতি

বামনগাছি,বারাসাত সভায় বক্তব্য রাখছেন ডা আর এন দাস।উওর প্রদেশ কমিটির সভাপতি

Palash Biswas Addressed the seminar!

প্রাক্তন কমিশনার শ্রী অমর বিশ্বাস(IRS)বামনগাছি বারাসাত সভায় বক্তব্য রাখছেন

প্রাক্তন কমিশনার শ্রী অমর বিশ্বাস(IRS)বামনগাছি বারাসাত সভায় বক্তব্য রাখছেন

বারাসাতে নিখিল ভারত বাঙালি উ স সমিতির পতাকা উওলন করেন প্রাক্তন কমিশনার বিরাজ মিস্ত্রী (IRS) ও কলিকাতা ইউনিভার সিটীর প্রাক্তন রেজিস্ট্রার শ্রী নীতীশ বিশ্বাস ও অনেকে

বারাসাতে নিখিল ভারত বাঙালি উ স সমিতির পতাকা উওলন করেন প্রাক্তন কমিশনার বিরাজ মিস্ত্রী (IRS) ও কলিকাতা ইউনিভার সিটীর প্রাক্তন রেজিস্ট্রার শ্রী নীতীশ বিশ্বাস ও অনেকে

NIKHIL BHARAT KOLKATA SEMINAR

Subodh Biswas শহীদ মাস্টার দা সূর্যসেনকে আমরা কতটুকু মনেরেখেছি।দিল্লী নেতৃত্ব হয়তো তার নাম জানেন কিনা সন্দেহ .....,

Subodh Biswas
শহীদ মাস্টার দা সূর্যসেনকে আমরা কতটুকু মনেরেখেছি।দিল্লী নেতৃত্ব হয়তো তার নাম জানেন কিনা সন্দেহ .....,.

ওখানকার হিন্দুদের কেউ কেউ আসলে মসজিদ নির্মাণের বিরোধিতা করতে গিয়েই ‘মন্দিরের দাবি’ তুলছেন। সত্যি সত্যিই এটা মন্দিরের জায়গা হলে মসজিদ নির্মাণের আগে ক্লাবের বিরুদ্ধে দখলের অভিযোগ উঠেনি কেন?

 ওখানকার হিন্দুদের কেউ কেউ আসলে মসজিদ নির্মাণের বিরোধিতা করতে গিয়েই ‘মন্দিরের দাবি’ তুলছেন। সত্যি সত্যিই এটা মন্দিরের জায়গা হলে মসজিদ নির্মাণের আগে ক্লাবের বিরুদ্ধে দখলের অভিযোগ উঠেনি কেন?



ভিডিওটি ইউটিউবে পেলাম। গেন্ডারিয়ায় মসজিদ নির্মাণ এবং বাঁধা দেয়ার ওপর কয়েকজন এলাকাবাসীর বক্তব্য। একজন হিন্দুও আছেন। মিডিয়াতে এই খবর আসছে না ওভাবে। আর এলেও নির্ভর করার মতো সঠিক কোনো তথ্য পাওয়ার আশা করে লাভ নেই। যা পাওয়া যাবে ‘দায়িত্বশীল গোয়েন্দা সূত্র’র চেয়ে ভাল কিছু হবে না! তাই এসব ‘র’ (গোয়েন্দা সংস্থা নয়!) ভিডিও দেখে ধারণা, অনুমানই ভরসা।
তো, আগের ভিডিও দেখে এবং এটা দেখার পর যেটা মনে হল- মসজিদ নির্মাণকারী পক্ষ, বাধাদানকারী পক্ষ এবং পুলিশ- তিনপক্ষেই ঘাপলা আছে। পুলিশের বাড়াবাড়িটা মাত্রাতিরিক্ত এবং এর কারণেই এটা এত বড় আকার ধারণ করছে।
সরকারি লিজের বা বেদখলী জায়গা দখল করার কৌশল হিসেবে ধর্মীয় স্থাপনা- মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসা- ইত্যাদি নির্মাণ ধর্মনির্বিশেষে উপমহাদেশীয় ঐতিহ্য। এ ক্ষেত্রেও ধারণা করা যাচ্ছে, কথিত ওই সমাজকল্যাণ ক্লাব এই ‘মহৎ’ কাজটিই করতে চেয়েছেন। এক খন্ড জমির ৫/৭ ভাগের এক ভাগে সম্মুখ দিকে একটা মসজিদ বানিয়ে পেছনেরটুকুর ওপর দখলদারিত্ব হালাল করা আরকি।
অবশ্য ওই এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক মসজিদের সত্যিই অভাব হয়ে থাকলে নতুন একটা মসজিদ নির্মাণের পাবলিক ডিমান্ডও থাকতে পারে। এই সেন্টিমেন্ট ক্লাবওয়ালাদের জন্য শাপে বর হয়েছে।
আবার যেহেতু এত বছর ধরে ওই জায়গাটা ক্লাবের দখলে আছে, এবং এই দীর্ঘ সময়ে কোনো হিন্দু লোকজন তাদের ‘মন্দিরের জায়গা ক্লাব দখল করে রেখেছে’- এমন কোনো দাবি নিয়ে হাজির হননি, কিন্তু মসজিদ নির্মাণ করতে যাওয়ার সময়ই শুধু মনে হল ‘এটা মন্দিরের জায়গা’, সেহেতু ধরে নেয়াই যায় যে, ওখানকার হিন্দুদের কেউ কেউ আসলে মসজিদ নির্মাণের বিরোধিতা করতে গিয়েই ‘মন্দিরের দাবি’ তুলছেন। সত্যি সত্যিই এটা মন্দিরের জায়গা হলে মসজিদ নির্মাণের আগে ক্লাবের বিরুদ্ধে দখলের অভিযোগ উঠেনি কেন?
বাংলাদেশে উদীয়মান এলিট হিন্দু শ্রেণীর অনেকের মধ্যে এমন ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষ চরমভাবে আছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মনে হচ্ছে, বর্তমান স্পর্শকাতর পরিস্থিতিতে তারা ক্ষমতাসীনদেরকে ব্যবহার করে একটা সুযোগ নিলেন গেন্ডারিয়ায়।
এর সাথে হয়তোবা দীর্ঘ দিন ধরে উভয় কমিউনিটির কিছু মানুষের মধ্যে পরস্পরের প্রতি কারণে অকারণে জন্ম নেয়া ক্ষোভ ধর্মীয় দ্বন্দ্বটিকে ফুয়েল দিয়ে আরো গাড়োভাবে ধর্মীয় রূপ দিয়েছে।
তবে বিবদমান দুইপক্ষের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে মূল সমস্যা চিহ্নিত করার মাধ্যমে খুব সহজেই দোষী/নির্দোষ নির্ধারণ করে সমাধান করা যেত। আর স্পর্শকাতর ইস্যু হওয়ায় এভাবে সমাধান করার বিকল্প কিছু নেই। কিন্তু পুলিশের জনৈক তামিল ভিলেনীয় মোচওয়ালা কর্তৃক পিস্তল উচিয়ে মুসল্লীদের দাবড়ানো এবং কিলঘুষি মারার দৃশ্য দেখে মনে হয়েছে মুসলমানের ধর্মীয় আবেগকে তিনি বা তার সাঙ্গপাঙ্গরা তোড়াই কেয়ার করেন।
পুলিশের এই বাড়াবাড়ির কারণে ঘটনাটি এত হাইলাইট হল, এবং যেহেতু বর্তমান সরকার কর্তৃক হিন্দুদেরকে কমবেশি ফেভার দেয়ার উদাহরণ জনসমক্ষে (এবং সেই জনগনের মেজরিটি মুসলিম) আছে, ফলে এই সরকারেরই একটি বাহিনী কর্তৃক মুসলমানদের ধর্মীয় স্থাপনা নির্মাণে বাধা (সেই বাধা দেয়াটা যতই আইনগতভাবে সঠিক হোক) এবং হয়রানি করা প্রৃকতপক্ষে সারাদেশের হিন্দুদের প্রতি মুসলমানদের বিরূপ মনোভাব তৈরিতে সহায়তা করবে। অনেকে এটাকে এভাবে ব্যাখ্যা করবে- ‘হিন্দুদের কারণে দেশে এখন মসজিদও বানানো যাচ্ছে না!’
হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদ নামীয় সুবিধাভোগী কিছু দুষ্ট হিন্দু ব্যক্তির পক্ষ হয়ে বাড়াবাড়ি করে লাখ লাখ খেটে খাওয়া, অতি সাধারণ হিন্দু, যারা কারো সাতে-পাঁচে নেই, তাদেরকে নতুন করে বিদ্বেষের ঝুঁকিতে ফেলাই ‘আওয়ামী সংখ্যালঘু অধিকার সংরক্ষন’?
ওইদিকে সুযোগসন্ধানী ক্লাব পরিচালকরা এখন সাচ্চা মুসলিম সেজে আলেম উলামাদের বিবৃতির খাতিরে সম্ভবত খুব সহজেই মসজিদ নির্মাণ করিয়ে নিয়ে ‘সুখে শান্তি বসবাস করিতে শুরু করিবে!’
মসজিদ নির্মিত হোক, বা না হোক, এই ঘটনাটি গেন্ডারিয়ার ওই এলাকাটি তো বটে, সারাদেশে দুই ধর্মের মানুষের মধ্যে তিক্ততা তৈরির আরেকটি উপলক্ষ হবে, যার পুরো কৃতিত্ব সেই মোচওয়ালা তামিল হিরুর (নাকি ভিলেনের!)।

(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এখানে তুলে ধরা মতামতগুলো মোটেও কোনো ‘দায়িত্বশীল গোয়েন্দা সূত্রে প্রাপ্ত নিশ্চিত তথ্য’ নয়! আগেই বলা হয়েছে অবিশ্বস্ত ও ক্ষমতালেহী মিডিয়ার এই দেশে আমাদের মতো সংবাদ-গ্রাহকদেরকে রাস্তাঘাটে পাওয়া র মেটেরিয়েল সংগ্রহ করে নিজের বুদ্ধি খরচ করে অনুমান ধারণা কাজে লাগিয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হয়। এখানে তাই করা হয়েছে)


Wednesday 29 June 2016



  উদ্বাস্তুদের অধিকারের জন্য জীবন দেব, "বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উপর বর্বরতার তিব্র প্রতিবাদ করেন"মাষ্টার দা সূর্য সেনের" প্রৈএ রাজা   সেন।...............................................................................
নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির সর্বভারতীয় প্রশিক্ষন শিবিরের প্রস্তুতি সভা ২৬ জুন ২০১৬   প,বঙ্গের  বলাকা,বামনগাছিতে সম্পন্ন হয়। উক্ত সভা সম্বোধন করেন শহীদ মাস্টারদা সূর্যসেনের পৈএ শ্রী রাজা সেন। শ্রী সেন বলেন, আমাদের পুর্বপুরুষ ভারতের স্বাধীনতায় বলিদান দিয়েছেন,তাদের স্বাধীন ভারতে আজ   ঘুপেটিয়া বলাহচ্ছে,বিদেশি অভিযোগে  চার বৎসরের দুধের শিশু সহ আশি বৎসরের বৃদ্ধকে ডিটেনশন ক্যাম্পে নারকীয় যাতনা দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ হিন্দু শূন্য করার জন্য   বর্বর অত্যাচার চালানো হচ্ছে, এ অন্যায় মুখবুজে সহ্য করাযায় না।আমার বংশধর আজও পূর্ব বাংলায় রয়েগেছে তাদের সুরক্ষার দায়িত্ব আমাদের নিতে হবে।আমার শরীরে  মাষ্টার দা সুর্যসেনের রক্ত আজও  প্রবাহমান।দরকার হলে আমরা মাষ্টার দার মতো জীবন দেব।জন্মনেবে ঘরে ঘরে মাষ্টার দা।আমি নিখিল ভারতের আন্দোলনে একজন সৈনিকের মতো দায়িত্ব পালন করবো। 
দ্বিতীয়পর্বে্  অনুষ্ঠান সম্বোধন করেন উদ্বোধক  প্রাক্তন কমিশনার সর্বশ্রী অমর বিশ্বাস (IRS): অন্যায় মকবুজে সহ্য করা,অন্যায় কারিদের থেকে বড়ো অপরাধ। প্রধান অতিথি, প্রাক্তন কমিশনার  বিরাজ মিস্ত্রী (IRS)ঃঅর্থ ভিনন আন্দোলন সফল হতেপারেনা।তহবিল গঠন করার সুন্দর পরামর্শ দেন মিস্ত্রী বাবু। কলিকাতা ইউনিভার সিটির জয়েন্ট রেজিস্ট্রার  নীতীশ বিশ্বাস বলেন,বাংলাদেশের স্বধিনতা আন্দলনের প্রধান হাতিয়ার ছিল মাতৃ ভাষা। এই আন্দোলন সফল করতে মাতৃভাষার প্রতি মমত্ব ও স্বভিমান বোধ জাগাতে হবে। সাহিত্যিক কপিল কষ্ণ ঠাকুর, বলেনঃ পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের জন্য যদি ভারতের পাঞ্জাবিরা দিল্লী অচল করতে পারে,সেক্ষেএে পূর্ব বাঙলার আমার মানুষের বিপদে কাপুরুষের মতো চুপকরে থাকা সামাজিক অপরাধ।গবেষক ডঃ মনোশান্ত বিশ্বাস,সুন্দর ভারত ভাগের ইতিহাস বর্ননা করেন। সাহিত্যিক আশিষ হীরা, মরিচ ঝাঁপি আন্দোলনের অমানবিক ঘটনার ব্যাখ্যা ও তিব্র প্রতিবাদ করেন।কেন্দ্রীয় সমিতির সম্পাদক এ্যাড অম্বিকা রায় বলেন,যারা নিখিল ভারত সমিতির অপবাদ করেন,তারা অনেকেই  বিধানসভা ইলেকশনে বিভিন্ন দলের হয়ে প্রচার কনেছেন। আমরা কোনদলের সমর্থন করিনি। নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের জন্য আমরা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছা। সর্বভারতীয়  সভাপতি ডা সুবোধ বিশ্বাস আন্দোলন করতে কি করনীয় , এবিষয়ের উপর প্রস্তাব রাখেন । এবং সর্ব ভারতীয় প্রশিক্ষন শিবির সফল করতে কি করাউচিত তার ব্যখ্যা করেন এবং আসামের উদ্বাস্তুদের বেনাগরিক করার চক্রান্তের বিরুদ্ধে তিব্র প্রতিবাদ করেন। 
    দ্বিতীয় পর্বে বক্তব্য রাখেন বর্ষিয়ান  সমাজ সেবক আদিত্ব রায়,  নকুল মল্লীক। ডা আশীষ ঠাকুর প বঙ্গ,)উওর প্রদেশ রাজ্যকমিটির সভাপতি ডা আর এন দাস,সাংগন শক্তিশালী করতে কয়েকটি প্রস্তাব রাখেন।বিনয় বিশ্বাস (দিল্লী) এ্যাড প্রকাশ বিশ্বাস,(সভাপতি,এিপুরা) ডঃ বিপুল ব্যাপারী(সভাপতি,প বঙ্গ)কৃপেশ বৈদ্য ও নিখিল বৈশ্য,(সম্পাদক আসাম) সুনিল হালদার ও কিশোর হালদার(উ খন্ড)ডা বীরেন বিশ্বাস ও বাসুদেব সরকার( উ বঙ্গ)শ্রীমতী পুষ্প বৈরাগ্য,সাহিত্যিক  সন্তোস বারুরী(দূর্গাপুর) নারায়ন দাস (কাকদ্বীপ)
সন্দিপ বিশ্বাস সহ কনেকে মতামত রাখেন। অশীষ হীরা ও অসিৎ মজুমদার স
ভা পরিচালনা করেন।

कर्मचारियों की सेलरी में करीब 23.6 फीसद का इजाफा मंजूर! कर्मचारी भविष्य निधि कोष संगठन (ईपीएफओ) ईटीएफ के जरिये शेयर बाजारों में अपेक्षाकृत अधिक अनुपात में धन निवेश करने के बारे में 7 जुलाई की बैठक में निर्णय। हर मंत्री पांच सौ करोड़ तक की परियोजना बेखटके मंजूर करें तो अबाध पूंजी की गंगा बहने लगेगी सर्वत्र! रेलवे कर्मचारियों ने हड़ताल की धमकी दी है। 11 जुलाई से हड़ताल में जाने का एलान। भारत में संसदीय प्रणाली का मजा यह है कि राजकाज में और नीतिगत फैसलों में संसद की कोई भूमिका नहीं है। मतलब यह कि जनता के अच्छे दिन जब आयेंगे,तब आयेंगे, मंत्रालयों और मंत्रियों के दिन सुनहरे हैं और राजकाजा और राजधर्म की स्वच्छता पर मंतव्य राष्ट्रद्रोह भी हो सकता है,इसलिए यह कहना जोखिमभरा है कि अब हर मंत्री चाहे तो देश में कहीं भी नियमागिरि या बस्तर या दंडकारण्य में कहीं भी आदिवासियों के सीने पर या अन्यत्र कहीं भी समुद्र तट,अभयारण्य या उत्तुंग हिमाद्रिशिखर पर स्थानीय जनगण या स्थानीय निकायों की कोई सुनवाई किये बिना, पर्यावरण हरी झंडी के बिना, किसी संस्थागत मंजूरी के बिना,संसदीय अनुमति के बिना अबाध पूंजी की निरमल गंगा बहा सकते हैं और उस गंगा में हाथ धोने की आजादी भी होगी। पलाश विश्वास

कर्मचारियों की सेलरी में करीब 23.6 फीसद का इजाफा मंजूर!
कर्मचारी भविष्य निधि कोष संगठन (ईपीएफओ) ईटीएफ के जरिये शेयर बाजारों में अपेक्षाकृत अधिक अनुपात में धन निवेश करने के बारे में 7 जुलाई की बैठक में निर्णय।
हर मंत्री पांच सौ करोड़ तक की परियोजना बेखटके मंजूर करें तो अबाध पूंजी की गंगा बहने लगेगी सर्वत्र!
रेलवे कर्मचारियों ने हड़ताल की धमकी दी है। 11 जुलाई से हड़ताल में जाने का एलान।



भारत में संसदीय प्रणाली का मजा यह है कि राजकाज में और नीतिगत फैसलों में संसद की कोई भूमिका नहीं है।

मतलब यह कि जनता के अच्छे दिन जब आयेंगे,तब आयेंगे, मंत्रालयों और मंत्रियों के दिन सुनहरे हैं और राजकाजा और राजधर्म की स्वच्छता पर मंतव्य राष्ट्रद्रोह भी हो सकता है,इसलिए यह कहना जोखिमभरा है कि अब हर मंत्री चाहे तो देश में कहीं भी नियमागिरि या बस्तर या दंडकारण्य में कहीं भी आदिवासियों के सीने पर या अन्यत्र कहीं भी समुद्र तट,अभयारण्य या उत्तुंग हिमाद्रिशिखर पर स्थानीय जनगण या स्थानीय निकायों की कोई सुनवाई किये बिना, पर्यावरण हरी झंडी के बिना, किसी संस्थागत मंजूरी के बिना,संसदीय अनुमति के बिना अबाध पूंजी की निरमल गंगा बहा सकते हैं और उस गंगा में हाथ धोने की आजादी भी होगी।
पलाश विश्वास
भारत में संसदीय प्रणाली का मजा यह है कि राजकाज में और नीतिगत फैसलों में संसद की कोई भूमिका नहीं है।खास खबर फिर वहीं है कि संसद का मॉनसून सत्र 18 जुलाई से शुरू होगा। कैबिनेट की बैठक में आज इस बात का फैसला लिया गया। 12 अगस्त तक चलने वाले इस सत्र में सरकार जीएसटी संविधान संशोधन बिल पास कराने की कोशिश करेगी। इसके अलावा 25 और बिल भी मॉनसून सत्र में पेश किए जाएंगे।

जीएसटी बिल को इस मॉनसून सत्र में पारित करने के लिए संसदीय कार्य मंत्री वेकैंया नायडू ने विपक्ष से सहयोग की मांग की है। उनका कहना है कि इसके पारित होने से भारत की अर्थव्यवस्था को सुधारने में मदद मिलेगी।


भाड़ में जाये आम जनता,वोटों के अलावा उनके जीने मरने का क्या क्या और पढ़े लिखे जो हैं,उन्हें उनकी खास परवाह करने की कोई जरुरतभी नहीं हैं क्योंकि आज का दिन केंद्रीय कर्मचारियों के लिए खुशियों भरा रहा। सरकार ने वेतन आयोग की सिफारिशों को मंजूरी दे दी है।ब्रेक्सिट से निपटने का आसार तरीका बाजार में मांग बनाये रखने के लिए नकदी की सप्लाई जारी रहे।कर्मचारियों के वेतन में बढ़तरी से बाजार में भारी जोश इसीलिए हैं और शेयर बाजर बल्ले बल्ले है।मुनाफावसूली मस्तकलंदर खेल है।


बताया जा रहा है कि कर्मचारियों की सेलरी में करीब 23.6 फीसद का इजाफा होगा। कर्मचारियों को 1 जनवरी, 2016 से बढ़ी हुई सैलरी का एरियर भी मिलेगा। पूर्व केंद्रीय मंत्री शाहनवाज हुसैन ने ट्वीट कर बताया कि केंद्रीय कर्मचारियों की सैलरी में 23 फीसद से ज्यादा का इजाफा होगा। इसीके साथ  कर्मचारी भविष्य निधि संगठन (ईपीएफओ) ने देश के सभी कर्मचारियों को 2030 तक भविष्य निधि, पेंशन और जीवन बीमा के दायरे में लाने का लक्ष्य तय किया है। ईपीएफओ ने बयान में कहा कि संगठन की ओर से तैयार विजन लेटर में अनिवार्य आधार पर भविष्य निधि, पेंशन तथा बीमा के जरिये सार्वभौमिक सामाजिक सुरक्षा कवरेज का उल्लेख किया गया है।

इसके साथ खबर यह भी है कि कर्मचारी भविष्य निधि कोष संगठन (ईपीएफओ) ईटीएफ के जरिये शेयर बाजारों में अपेक्षाकृत अधिक अनुपात में धन निवेश करने के बारे में 7 जुलाई की बैठक में निर्णय कर सकता है। ईटीएफ के जरिये निवेश पर संगठन को मुनाफा होने लगा है। यह बात आज श्रम मंत्री बंडारू दत्तात्रेय ने कही। दत्तात्रेय ने कामकाज की जगह सुरक्षा से जुड़े मुद्दे पर एक कार्यक्रम में कहा, 'ईटीएफ में ईपीएफओ के निवेश पर एक रपट केंद्रीय न्यासी बोर्ड (सीबीटी) के समक्ष रखी जाएगी। रिपोर्ट अब अच्छी है। हम निवेश का अनुपात बढ़ाने पर फैसला करेंगे और इससे निवेश की मात्रा भी बढ़ेगी।' कर्मचारी भविष्य निधि संगठन (ईपीएफओ): की बैठक 7 जुलाई को होनी है। उसकी अध्यक्षता श्रम मंत्री करेंगे। निवेश पर 7 जुलाई को विस्तृत विश्लेषण होना है।

अब केंद्रीय कर्मचारियों को कम से कम 18000 रुपये सैलरी मिलेगी, जबकि बढ़ा हुआ वेतन 1 जनवरी 2016 से मिलेगा। 7वें वेतन आयोग की सिफारिशें लागू होने से सरकारी खजाने पर 1 लाख करोड़ रुपये से ज्यादा बोझ पड़ेगा। सरकार के इस कदम से 48 लाख कर्मचारी और 55 लाख पेंशनभोगियों को फायदा होगा। साथ ही केंद्रीय कर्मचारियों के ग्रैच्युएटी की रकम 10 लाख रुपये से बढ़ाकर 20 लाख रुपये कर दी गई है। केंद्रीय कर्मचारियों की वेतन बढ़ोतरी से इकोनॉमी में 1 लाख करोड़ रुपये आएंगे। इक्रा की चीफ इकोनॉमिस्ट अदिति नायर का कहना है कि 7वें वेतन आयोग के सुझावों के लागू होने से कंज्यूमर डिमांड बढ़ेगी जिससे जीडीपी को सपोर्ट मिलेगा।

सातवें वेतन आयोग की सिफारिशों से नागपुर के कर्मचारी काफी खुश नजर आए, हालांकि लुधियाना के कर्मचारी 7वें वेतन आयोग की सिफारिशों से नाखुश दिखें। इधर सातवें वेतन आयोग की सिफारिशों का विरोध भी शुरू हो गया है।

रेलवे कर्मचारियों ने हड़ताल की धमकी दी है। उन्होंने 11 जुलाई से हड़ताल में जाने का एलान भी किया है।

वहीं मिनरल एक्सप्लोरेशन पॉलिसी को कैबिनेट ने हरी झंडी दिखाई है, इससे माइनिंग कंपनियों को फायदा होगा। इसके अलावा मॉडल शॉप एंड इस्टैब्लिशमेंट एक्ट को भी मंजूरी दी गई है। मॉडल शॉप एंड इस्टैब्लिशमेंट एक्ट लागू होने से शॉपिंग मॉल्य और रेस्टोरेंट 24 घंटे खुले रहेंगे। मॉडल शॉप एंड इस्टैब्लिशमेंट एक्ट को मंजूरी मिलने से रेस्टोरेंट, मल्टीप्लेक्स और रिटेल शेयरों में तेजी देखने को मिली। मिनरल एक्सप्लोरेशन पॉलिसी मिलने के बाद माइनिंग शेयरों में खासी तेजी देखने को मिली। 7वें वेतन आयोग की सिफारिशों को मंजूरी मिलने के बाद डिमांड बढ़ने की उम्मीद में रियल एस्टेट, ऑटो और सीमेंट कंपनियों के शेयरों में खासी तेजी देखने को मिली।

नई दिल्ली में केंद्रीय वित्तमंत्री अरुण जेटली ने सातवां वेतन आयोग की रिपोर्ट लागू करने के कैबिनेट के फैसले के बारे में मीडिया को जानकारी दी। उन्होंने बताया कि इस आयोग की रिपोर्ट को लागू करने से सरकार पर सालाना 1.02 लाख करोड़ रुपये का सालाना भार आएगा।

मीडिया के मुताबिक जेटली की कही बातों का मुख्य अंश -
  • 3 बड़े हाइवे प्रोजेक्‍टस को कैबिनेट की मंजूरी।
  • पंजाब, ओडिशा और महाराष्‍ट्र में हाइवे का प्रस्‍ताव।
  • महिलाओं के लिए रोजगार का अवसर बढ़ाने की कोशिश।
  • महिलाओं को देर तक काम करने की इजाजत का प्रस्‍ताव।
  • 5वां पे कमिशन आया था तो सरकार को उस पर निर्णय लेने के लिए 19 महीने लगे, जबकि 6वें में 36 महीने लगे थे।
  • पे और पेंशन के संबंध में कमिशन की सिफारिशों को सरकार ने स्‍वीकार किया है। 1 जनवरी 2016 से लागू होंगी।
  • 47 लाख सरकारी कर्मचारी और 56 लाख पेंशनर्स पर प्रभाव पड़ेगा।
  • निजी सेक्‍टर से सरकारी सेक्‍टर की सैलरी की तुलना की गई। निजी सेक्‍टर से तुलना के आधार पर सिफारिश की गई।
  • कमेटी की सिफारिशें आने तक मौजूदा भत्‍ते जारी रहेंगे।
  • सातवें वेतन आयोग की सिफारिशों को अधिकतर स्वीकार किया गया है।
  • ग्रुप इंश्‍योरेंस के लिए सैलरी से कटौती की सिफारिश नहीं मानी।
  • इस साल एरियर का 12 हजार करोड़ का अतिरिक्‍त बोझ पड़ेगा।
  • क्लास वन की सैलरी की शुरुआत 56100 रुपये होगी।
  • वेतन आयोग रिपोर्ट में जो भी कमी है उसे एक समिति देखेगी।
  • ग्रैच्युटी को 10 लाख बढ़ाकर 20 लाख किया गया।
  • एक्स ग्रेशिया लंपसम भी 10-20 लाख से बढ़ाकर  25-45 लाख रुपये किया गया।
  • वेतन आयोग द्वारा सुझाए गए भत्तों पर वित्त सचिव अध्ययन करेंगे और फिर इस अंतिम निर्णय होगा।
  • कुछ कर्मचारी संगठनों के विरोध के प्रश्न पर जेटली ने कहा कि विरोध का कोई औचित्य नहीं है।
इससे पहले जेटली ने ट्वीट कर कहा था कि सरकारी कर्मचारियों के वेतन और पेंशनभोगियों के पेंशन में ऐतिहासिक वृद्धि करेगा। प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी की अध्यक्षता में केंद्रीय मंत्रिमंडल ने बुधवार को सातवें वेतन आयोग की सिफारिशों को मंजूरी दे दी।

मंत्रिमंडल की बैठक के बाद जेटली ने एक ट्वीट में कहा, "सातवें केंद्रीय वेतन आयोग द्वारा केंद्र सरकार के अधिकारियों, कर्मचारियों और पेंशनभोगियों को उनके वेतन और भत्तों में ऐतिहासिक वृद्धि पर बधाई।" वेतन आयोग की सिफारिशों को मिली मंजूरी का लाभ केंद्र सरकार के करीब 47 लाख कर्मचारियों और 52 लाख पेंशनभोगियों को मिलेगा। जेटली बुधवार को ही बाद में अन्य विवरणों की और जानकारी देंगे।

बहरहाल आम नागरिकों के हक हकूक और उनके संवैधानिक, नागरिक और मानवाधिकारों के मामले में कहीं भी संसदीय हस्तक्षेप नहीं है।

आर्थिक सुधार हों या विदेशी पूंजी निवेश या विदेशी मामलों में राष्ट्रहित या सीधे तौर पर देश के प्राकृतिक संसाधनों का मामला,हमारे जनप्रतिनिधि हाथ पांव कटे परमेश्वर हैं और अब शत प्रतिशत निजीकरण और शत प्रतिशत विनिवेश के कायाकल्प के दौर में सनातन भारत के आधुनिक यूनान बनने की पागल दौड़ में भारतीय संसद की बची खुची भूमिका भी खत्म है।

केंद्र सरकार तो संसद की परवाह करती ही नहीं है,किसी मंत्री को भी किसी की परवाह नहीं करनी है।

अंधाधुंध विकास के बहाने अबाध पूंजी के लिए सारे दरवाजे और खिड़कियां खोल दिये गये हैं। परियोजनाओं की मंजूरी में तेजी लाने के लिये सरकार ने विभागों और मंत्रालयों के वित्तीय अधिकार बढ़ा दिये हैं।केंद्र सरकार के मंत्री  अब 500 करोड़ रुपये तक की परियोजनाओं को मंजूरी दे सकेंगे। अब तक उन्हें केवल 150 करोड़ रुपये तक की परियोजनाओं और कार्यक्रमों को मंजूरी देने की शक्ति प्राप्त थी।

निरंकुश सत्ता ने अभिनव आर्थिक सुधार के तहत सत्ता का अभूतपूर्व विकेंद्रीकरण कर दिया है और इसके तहत अत्यधिक केंद्रीयकरण के आरोप का सामना करने वाली केंद्र सरकार ने अपने मंत्रालयों को चार गुना अधिक वित्तीय अधिकार प्रदान कर दी है।

मतलब यह कि जनता के अच्छे दिन जब आयेंगे,तब आयेंगे, मंत्रालयों और मंत्रियों के दिन सुनहरे हैं और राजकाजाऔर राजधर्म की स्वच्छता पर मंतव्य राष्ट्रद्रोह भी हो सकता है,इसलिए यह कहना जोखिमभरा है।

बहरहाल  अब हर मंत्री चाहे तो देश में कहीं भी नियमागिरि या बस्तर या दंडकारण्य में कहीं भी आदिवासियों के सीने पर या अन्यत्र कहीं भी समुद्र तट,अभयारण्य या उत्तुंग हिमाद्रिशिखर पर स्थानीय जनगण या स्थानीय निकायों की कोई सुनवाई किये बिना, पर्यावरण हरी झंडी के बिना, किसी संस्थागत मंजूरी के बिना,संसदीय अनुमति के बिना अबाध पूंजी की निरमल गंगा बहा सकते हैं और उस गंगा में हाथ धोने की आजादी भी होगी।

गौरतलब है कि उदारीकरण के ईश्वर की विदाई के लिए वैश्विक व्यवस्था का महाभियोग नीतिगत विकलांगकता का रहा है जिसकी वजह से अरबों अरबों डालर की परियोजनाएं लटकी हुई थीं।

जाहिर है कि अब लंबित और विवादित परियोजनाओं को चालू करने के लिए कहीं किसी अवरोध को खत्म करने के लिए  सरकार या संसद के हस्तक्षेप की जरुरत भी नहीं होगी।

कोई भी केंद्रीय मंत्री अपने स्तर पर पांच सौ करोड़ की परियोजना मंजूर करने की स्थिति में दिशा दिशा में विकास के जो अश्वमेधी घोड़े कारपोरेट लाबिंग और हितों के मुताबिक दौड़ा सकेंगे,उसपर संसद या भारतीय जनगण का कोई अंकुश नहीं होगा,मंत्री के हाथ मजबूत करने का मतलब यही है।

वित्त मंत्रालय के अनुसार मंत्रियों को गैर-योजनागत परियोजनाओं को मंजूरी देने के संबंध में प्रशासनिक मंत्रालयों के प्रभारी मंत्री के लिए सीमा बढ़ाकर 500 करोड़ रुपये तक दी है। अब केंद्रीय मंत्री 500 करोड़ रुपये तक की परियोजनाओं को मंजूरी दे सकेंगे।

अब तक यह सीमा 150 करोड़ रुपये थी। मंत्रालय का कहना है कि 500 करोड़ रुपये से 1,000 करोड़ रुपये तक की परियोजनाओं को मंजूरी देने की शक्ति वित्त मंत्री के पास होगी। वहीं 1000 करोड़ रुपये से अधिक की परियोजनाओं को मंजूरी के लिए कैबिनेट या कैबिनेट की आर्थिक मामलों संबंधी समिति के पास जाना पड़ेगा।

सरकार ने यह फैसला सरकार के अलग-अलग स्तरों पर परियोजनाओं को मंजूरी देने के संबंध में प्रक्रिया में बदलाव कर लिया है। मंत्रालय का कहना है कि केंद्र सरकार के सभी मंत्रालयों और विभागों के सभी प्रकार के गैर-योजनागत व्यय के संबंध में मंजूरी देने का काम करने वाली समिति अब 300 करोड़ रुपये तक के व्यय के प्रस्तावों को मंजूरी दे सकेगी। अब तक इस समिति को 75 करोड़ रुपये तक के प्रस्ताव को मंजूरी देने का अधिकार था।

वहीं संबंधित मंत्रालय की स्थाई वित्त समिति अब 300 करोड़ रुपये तक की गैर-योजनागत परियोजनाओं के प्रस्तावों पर विचार करेगी। सरकार ने परियोजनाओं की बढ़ी लागत के संबंध में भी सचिवों और फाइनेंशियल एडवाइजर्स के अधिकार बढ़ाए हैं।

एक्सचेंज ट्रेडेड फंड (ईटीएफ) की यूनिटों को बाजार में शेयरों की तरह ही खरीदा बेचा जा सकता है। इस फंड का पैसा चुनिंदा शेयरों, बांड, जिंस और सूचकांक आधारित अनुबंधों में लगाया जाता है। ईपीएफओ ने पिछले साल अगस्त में ईटीएफ में निवेश शुरू किया था पिछले वित्त वर्ष के दौरान ईपीएफओ में बढ़े हुए कोष का पांच प्रतिशत ईटीएफ में जमा किया गया था। अब इस अनुपात को और बढ़ाने का विचार चल रहा है। मंत्री ने कहा, 'ईपीएफओ के न्यासी विभिन्न संबद्ध पक्षों के साथ परामर्श करने के बाद ईटीएफ में निवेश का अनुपात बढ़ाने के संबंध में फैसला करेंगे।'

दत्तात्रेय ने कहा, 'रपट के विश्लेषण पर विचार के बाद मैं अध्यक्ष के तौर पर सीबीटी के अन्य सदस्यों के साथ ईटीएफ में निवेश का अनुपात बढ़ाने पर चर्चा करुंगा। पिछले साल यह पांच प्रतिशत था। वित्त मंत्रालय के निवेश पैटर्न के लिहाज से यह 15 प्रतिशत तक जा सकता है।' मंत्री ने कहा कि 31 मार्च 2016 तक 6,577 करोड़ रुपये की राशि का निवेश किया था जो 0.37 प्रतिशत बढ़कर 6,602 करोड़ रुपये हो गया। 30 अप्रैल 2016 को 6,674 करोड़ रुपये का निवेश 1.68 प्रतिशत बढ़कर 6,786 करोड़ रुपये हो गया। यह प्रस्ताव कानून विभाग के पास जाएगा जिसके बाद यह मंजूरी के लिए मंत्रिमंडल के पास भेजा जाएगा।

मंत्री ने कहा कि फैक्ट्री अधिनियम में पेशवर सुरक्षा एवं स्वास्थ्य सुनिश्चित करने के लिए सुरक्षा आकलनकर्ताओं के लिए नए प्रावधान पेश करने की भी जरूरत है। सुरक्षा आकलनकर्ताओं से जुड़ा प्रस्ताव कानून मंत्रालय के पास जाएगा और फिर यह मंत्रिमंडल के पास जाएगा। श्रम मंत्रालय के एक शीर्ष अधिकारी ने कहा कि सुरक्षा आकलनकर्ता की अवधारणा पेश करने के लिए संबंध में त्रिपक्षीय परामर्श पेश किया जा चुका है क्योंकि इस संबंध में दो दौर की वार्ता हुई है।

ब्रेक्सिट के बाद से दुनियाभर के बाजारों में उतार-चढ़ाव बना हुआ है। और अब भारत पर इसका कितना असर होगा इसपर बात करते हुए एचडीएफसी के वाइस चेयरमैन और सीईओ केकी मिस्त्री ने कहा कि ब्रेक्सिट का भारत पर सीधा असर होने की आशंका नहीं है। लेकिन आगे रुपया कुछ कमजोर हो सकता है। आरबीआई ने फॉरेक्स का अच्छा इस्तेमाल किया है।

केकी मिस्त्री ने ये भी कहा कि करेंसी पर करेंट अकाउंट डेफिसिट का असर दिख सकता है। पूरी दुनिया में कहीं ग्रोथ नहीं हुई है, लेकिन भारत में हालात बेहतर नजर आ रहे हैं। बाजार में अब भी लिक्विडिटी बनी हुई है। रुपया 5-7 फीसदी और कमजोर होना चाहिए। आगे निवेश बढ़ने से एनपीए घटेगा और ग्रोथ बढ़ेगी।
इसी बीच केंद्रीय मंत्रिमंडल ने दुकानों, शॉपिंग मॉल व अन्य प्रतिष्ठानों को साल के 365 दिन खुला रखने की अनुमति देने वाले एक मॉडल कानून को आज मंजूरी दे दी। इस कानून से इन प्रतिष्ठानों को अपनी सुविधा के अनुसार कामकाज करने यानी खोलने व बंद करने का समय तय करने की सुविधा मिलेगी। इस कानून के दायरे में विनिर्माण इकाइयों के अलावा वे सभी प्रतिष्ठान आएंगे जिनमें 10 या अधिक कर्मचारी हैं पर यह विनिर्माण इकाइयों पर लागू नहीं होगा।

यह कानून इन प्रतिष्ठानों को खुलने व बंद करने का समय अपनी सुविधा के अनुसार तय करने तथा साल के 365 दिन परिचालन की अनुमति देता है। इसके साथ ही इस कानून में पर्याप्त सुरक्षा व्यवस्था के साथ महिलाओं को रात्रिकालीन पारी में काम पर लगाने की छूट तथा पेयजल, कैंटीन, प्राथमिक चिकित्सा व क्रेच जैसी सुविधाओं के साथ कार्यस्थल का अच्छा वातावरण रखने का प्रावधन किया गया है।

सूत्रों ने जानकारी देते हुए बताया, 'द मॉडल शॉप्‍स ऐंड इस्टेबलिशमेंट (रेग्यूलेशन ऑफ इंप्लायमेंट ऐंड कंडीशन ऑफ सर्विसेज) बिल 2016 को मंत्रिमंडल ने मंजूरी दे दी है।' इस मॉडल कानून के लिए संसद की मंजूरी की जरूरत नहीं होगी। श्रम मंत्रालय द्वारा रखे गए प्रस्ताव के तहत राज्य अपनी जरूरत के हिसाब से संशोधन करते हुए इस कानून को अपना सकते हैं। इस कानून का उद्देश्य अतिरिक्त रोजगार सृजित करना है क्योंकि दुकानों व प्रतिष्ठानों के पास ज्यादा समय तक खुले रहने की आजादी होगी जिसके लिए अधिक श्रमबल की जरूरत पड़ेगी।

यह आईटी व जैव प्रौद्योगिकी जैसे उच्च दक्ष कर्मचारियों के लिए दैनिक कामकाजी घंटों (नौ घंटे) तथा साप्ताहिक कामकाजी घंटों (48 घंटे) में भी छूट देता है। इस कानून को विधाई प्रावधानों में समानता लाने के लिए डिजाइन किया गया है जिससे सभी राज्यों के लिए इसे अंगीकार करना आसान होगा और देश भर में समान कामकाजी माहौल सुनिश्चित होगा।