☆ সাম, দাম, ভেদ, দন্ড কি ?? ☆
.
শ্রমজীবী মানুষদের অধিকারচ্যুত করে দাবিয়ে রাখার জন্য, ব্রাহ্মণ্যবাদীরা - সাম, দাম, ভেদ, দন্ড ; আজও প্রয়োগ করে চলেছেন। এবার দেখা যাক এই সাম,দাম,ভেদ,দন্ড কি ? এই বাক্য বা শব্দ গুলো সবই হিন্দি শব্দ। ১ম সাম- সামঝো, সোচনা অর্থাৎ নিজে আগে চিন্তা করো ভাবো- বোঝ ; তার পর শত্রুকে সামঝাও অর্থাৎ বোঝাও, দরকার হলে শত্রুকে বিপরীত ভাবে >কুটবুদ্ধি দিয়ে বোঝাও।( ব্রাহ্মণবাদীরা কোন একটা জিনিস কে এমন ভাবে বোঝাবে মনে হবে ভালো কথা বা ভালো বুদ্ধি কিন্তু না ; আপনি যতই ওটাকে ভালো মনে করেন ওটা ভালো নয়, যাতে ওদের লাভ বা স্বার্থ বজায় থাকে সেই চেষ্টা বা সেই ভাবেই কুটবুদ্ধি প্রয়োগ করবে।) ২য়- দাম - দমন করা। নিজে যদি না পারে তখন তারা দেখবে, শত্রুর শত্রু কে আছে ; তার সঙ্গে মিত্রতা করে শত্রুকে দমন করে রাখবে। ৩য়- ভেদ- ভেদাভেদ সৃষ্টি করে রাখা। যাতে ভারতীয় মূলনিবাসী বা শ্রমজীবীরা ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ না হতে পারে তার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভেদাভেদ সৃষ্টি করে রেখেছেন।( জাতের নামে ভেদাভেদ, বিভিন্ন দেব-দেবী সৃষ্টি করে ধর্মের নামে ভেদাভেদ করে গুরুগিরির মাধ্যমে ভেদাভেদ করে রাখা, রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে ভেদাভেদ এইরকম বহু প্রকারে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে।) ৪র্থ- দন্ড- সাজা দেওয়া। বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করার পর দেখলো একে বাগে আনা যাচ্ছে না বা তাদের চামচা বানাতে পারছে না, তখন তাকে সাজা দেওয়া হয়, দরকার হলে হত্যা করা হয়। এই হচ্ছে ব্রাহ্মণ্যবাদী নীতি। একমাত্র ভারতবর্ষেই দ্বন্দ্ব বাদের সূত্র কে ব্যবহার করে এরা তফসিলিদের লড়িয়ে দিয়েছে অনুন্নত সম্প্রদায়(OBC) বিরুদ্ধে, আবার তফসিলি ও অনুন্নত সম্প্রদায়দের এক সাথে লড়িয়ে দিয়েছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে, শিখদের বিরুদ্ধে প্রভৃতি। এরা এদের এক শত্রুর সাথে আর এক শত্রুর বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিয়ে নিজেরা নিরাপদে থেকে আনন্দ উপভোগ করেছেন। তাই আমাদের এই দ্বন্দ্ব বাদের সূত্র কে অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।
.
শ্রমজীবী মানুষদের অধিকারচ্যুত করে দাবিয়ে রাখার জন্য, ব্রাহ্মণ্যবাদীরা - সাম, দাম, ভেদ, দন্ড ; আজও প্রয়োগ করে চলেছেন। এবার দেখা যাক এই সাম,দাম,ভেদ,দন্ড কি ? এই বাক্য বা শব্দ গুলো সবই হিন্দি শব্দ। ১ম সাম- সামঝো, সোচনা অর্থাৎ নিজে আগে চিন্তা করো ভাবো- বোঝ ; তার পর শত্রুকে সামঝাও অর্থাৎ বোঝাও, দরকার হলে শত্রুকে বিপরীত ভাবে >কুটবুদ্ধি দিয়ে বোঝাও।( ব্রাহ্মণবাদীরা কোন একটা জিনিস কে এমন ভাবে বোঝাবে মনে হবে ভালো কথা বা ভালো বুদ্ধি কিন্তু না ; আপনি যতই ওটাকে ভালো মনে করেন ওটা ভালো নয়, যাতে ওদের লাভ বা স্বার্থ বজায় থাকে সেই চেষ্টা বা সেই ভাবেই কুটবুদ্ধি প্রয়োগ করবে।) ২য়- দাম - দমন করা। নিজে যদি না পারে তখন তারা দেখবে, শত্রুর শত্রু কে আছে ; তার সঙ্গে মিত্রতা করে শত্রুকে দমন করে রাখবে। ৩য়- ভেদ- ভেদাভেদ সৃষ্টি করে রাখা। যাতে ভারতীয় মূলনিবাসী বা শ্রমজীবীরা ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ না হতে পারে তার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভেদাভেদ সৃষ্টি করে রেখেছেন।( জাতের নামে ভেদাভেদ, বিভিন্ন দেব-দেবী সৃষ্টি করে ধর্মের নামে ভেদাভেদ করে গুরুগিরির মাধ্যমে ভেদাভেদ করে রাখা, রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে ভেদাভেদ এইরকম বহু প্রকারে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে।) ৪র্থ- দন্ড- সাজা দেওয়া। বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করার পর দেখলো একে বাগে আনা যাচ্ছে না বা তাদের চামচা বানাতে পারছে না, তখন তাকে সাজা দেওয়া হয়, দরকার হলে হত্যা করা হয়। এই হচ্ছে ব্রাহ্মণ্যবাদী নীতি। একমাত্র ভারতবর্ষেই দ্বন্দ্ব বাদের সূত্র কে ব্যবহার করে এরা তফসিলিদের লড়িয়ে দিয়েছে অনুন্নত সম্প্রদায়(OBC) বিরুদ্ধে, আবার তফসিলি ও অনুন্নত সম্প্রদায়দের এক সাথে লড়িয়ে দিয়েছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে, শিখদের বিরুদ্ধে প্রভৃতি। এরা এদের এক শত্রুর সাথে আর এক শত্রুর বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিয়ে নিজেরা নিরাপদে থেকে আনন্দ উপভোগ করেছেন। তাই আমাদের এই দ্বন্দ্ব বাদের সূত্র কে অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।
No comments:
Post a Comment